নিজস্ব সংবাদদাতা, লালগোলা(Lalgola) মুর্শিদাবাদ থেকে সুলতানগঞ্জ যাতায়াতে এবার মুস্কিল আসান। যাতায়াত হবে জলপথে। সোমবারই তার ট্রায়াল রান। সেই উপলক্ষে লালগোলার ময়াতে উপস্থিত কেন্দ্রীয় বন্দর জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রক প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। চূড়ান্ত নিরাপত্তা লালগোলা সীমান্তে। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সংযোগকারী লালগোলার এই বন্দর এবারে চালু হতে চলেছে। দুই বাংলার মধ্যে পণ্য ও সামগ্রী আদানপ্রদানের জন্য ২০২২ সালে ভারত-বাংলাদেশের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। শান্তনু বলেন, ” দুই দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনে এই জেটি আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।” এদিন পাথর বোঝাই জাহাজ পদ্মা পারাপার করে।
আরও পড়ুন- প্রায় বিশ কিলোমিটার দীর্ঘ পাখি ধরা জাল উদ্ধার খড়গ্রামে
লালগোলার ময়া গ্রামে ও পদ্মা পাড়ের সুলতানগঞ্জে তৈরি হয়েছে জল বন্দর।এই বন্দর তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছিলেন বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরী। তাঁর দাবি ছিল, দু’দেশকে আলাদা করা পদ্মার দু-তীরে বন্দর তৈরি হলে স্থানীয় মানুষজনের রোজগারের সুরাহা হবে। কমবে পাচার। সেই দাবিকেই মান্যতা দিয়েছিল কেন্দ্র। এদিন সেই চিঠির কথা সামনে এনে প্রচার পক্ষে টানতে মরিয়া কংগ্রেস। পিএসি চেয়ারম্যান হিসেবে ২০২৩ এর ডিসেম্বরে নবনির্মিত এই বন্দর পরিদর্শন করে গিয়েছেন অধীর। পরবর্তী সময়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও জেলায় ভোট প্রচারে এসে এই এলাকা পরিদর্শন করে গিয়েছেন।
আরও পড়ুন- শিক্ষক অভাবে পড়ুয়া কমছে বহরমপুরের সরকারি ইংরেজি মাধ্যম হাই-মাদ্রাসায়