নিজস্ব সংবাদদাতা, লালগোলাঃ এপারে মুর্শিদাবাদ ওপারে রাজশাহী। মাঝখানে পদ্মা। আর দুই দেশের সীমান্তে সক্রিয় পাচারকারিরা। দু’পারের পুলিশের খাতাতেই নাম ওঠে সেই সব অভিযুক্তদের। সাজা হয় অবৈধ কারবারীদের। সবাই যে স্বভাব দোষে এমন কাজ করেন তা নয় অভাবেও স্বভাব নষ্ট করে সীমান্ত এলাকার বুড়ো জওয়ান নির্বিশেষে। বাদ যান না মহিলারাও। আইনের চোখে এঁরা ‘স্মাগলার’ নামে পরিচিত। বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরী দাবি করেন, “ভারত বাংলাদেশের মধ্যে পদ্মা নদীকে কেন্দ্র করে ব্যবসাক্ষেত্র তৈরি হলে লাভ হবে দু’দেশের মানুষের। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে দুই দেশ। আর বৈধ ব্যাবসা চালু হলে এলাকাবাসীর “স্মাগলার” বদনাম ও ঘুচবে।” তিনি বলেন, “ সেই উদ্দেশ্যেই ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীকে নদীবন্দর তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিলাম।” সেই প্রস্তাব মতো লালগোলায় পদ্মাপাড়ের ময়া এলাকায় তৈরি হচ্ছে নদীবন্দর। বৃহস্পতিবার দুদিনের মুর্শিদাবাদ জেলায় এসেছেন পিএসি কমিটির সদস্যরা। তাঁদের সঙ্গে কাস্টমসের আধিকারিকরাও ছিলেন। অধীর বলেন, “ এলাকা পরিদর্শন করে আধিকারিকরা জানিয়েছেন বছর খানেকের মধ্যে নদী বন্দর তৈরি হয়ে যাবে।”
লালগোলায় প্রস্তাবিত নদী বন্দর পরিদর্শন করলেন পিএসি’র চেয়ারম্যান অধীর
Published By: Madhyabanga News |
Published On: