MP Yusuf Pathan পাঠান কোথায় ? কী জানালেন TMC জেলা সভাপতি ?

Published By: Madhyabanga News | Published On:

MP Yusuf Pathan  লোকসভার ভোটের ফল প্রকাশের এক মাস কেটে গেলেও বহরমপুরে দেখা যায় নি তৃণমূল ( All India Trinamool Congress)  সাংসদ ইউসুফ পাঠানকে ।  ২৫ জুন  সংসদে শপথ নিয়েছেন ইউসুফ পাঠান। দিয়েছেন জয় বাংলা, জয় গুজরাট স্লোগান। কিন্তু মুর্শিদাবাদে কেন নেই  বহরমপুরের সাংসদ ( Baharampur Lok Sabha constituency)  ? এই নিয়ে প্রশ্ন শানাচ্ছে বিরোধীরাও।

এবার ইউসুফ পাঠানের হয়ে ব্যাট ধরলেন তৃণমূলের বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অপূর্ব সরকার (Apurba Sarkar)  । সোমবার সাংবাদিক সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে  অপূর্ব সরকার বলেছেন, “‘সাংসদের এখানে বাড়ি নয়। তাঁর এটা কর্মভূমি। সাংসদ যেদিন জিতেছেন তার পরে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন তুমি বাড়িতে গিয়ে দেখা কর। তখন তিনি পরিবারের সঙ্গে বাবা মায়ের সঙ্গে দেখা করেছেন। লোকসভার কিছু নিয়ম কানুন আছে, তার রেজিস্ট্রেশনের জন্য তাঁকে চলে যেতে হয়েছে। তার পরে লোকসভা বসেছে। গতকাল লোকসভা শেষ হয়েছে। আবার ২২ তারিখে লোকসভা আছে। আপনারা জানেন তিনি শুধু সাংসদ নন, তিনি বিশ্ববন্দিত ক্রিকেটার । এই মূহূর্তে ইংল্যান্ডে ভারতীয় একাদশ এবং ইংল্যান্ড একাদশ খেলা চলছে। সেই খেলা শেষে তিনি এখানে ফিরে আসবেন। ২২ তারিখে সংসদে অংশগ্রহণ করবেন” ।

 

MP Yusuf Pathan  এর সঙ্গে দলের নেতাদের যোগাযোগ আছে বলেও জানান জেলা সভাপতি

জেলা সভাপতির দাবি, তৃণমূল নেতাদের  সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে ইউসুফ পাঠানের MP Yusuf Pathan  । তিনি এদিন বলেন, “‘আমাদের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত কথা হয়। কোনও কাজ আছে কিনা, কীভাবে আগামীতে কাজ এগোবে সে সব বিষয়ে আমার সাথে কথা হয়েছে। মুর্শিদাবাদের আগামী দিনের উন্নয়নের পরিকল্পনা নিচয়ে তিনি এগোবেন।”

অপূর্ব সরকারের দাবি, বহরমপুরের সাংসদ MP Yusuf Pathan   বহরমপুরে না থাকলেও অসুবিধা হবে না সাধারণ মানুষের। সাংসদের জন্য আটকে থাকবে না কাজ। অপূর্বর দাবি কোন দরকার হলে সেই কাজ করে দেবেন জেলার অন্য দুই সাংসদ । এদিন অপূর্ব বলেছেন, ‘‘সাংসদের যে কাজ তা কারও কোনও জায়গায় অসুবিধা হবে না। শপথ নিয়ে সবে তাঁর সই করার ক্ষমতা এসেছে। সাংসদের বা বিধায়কের শংসাপত্রের জন্য এই জেলা কার্যালয় থেকে ব্যবস্থা করা হবে। বিভ্রান্তিতে কান দেবেন না, অপপ্রচারে কান দেবেন না। ব্লক সভাপতি আছে, শহর সভাপতি, চেয়ারম্যান, বিধায়ক আছে যাকে খুশি ফোন করবেন, দলীয় অফিসে আসবেন। না হলে আমাদের ফোন করবেন। সাংসদের জন্য আপনার কোনও কাজ আটতে থাকবে না”।