Dr Anirban Datta Investigation শুরু তদন্ত। চিকিৎসকের রহস্য মৃত্যুতে জেরার মুখে কারা ?

Published By: Madhyabanga News | Published On:

Dr Anirban Datta Investigation  ডাক্তার অনির্বাণ দত্তের মৃত্যুতে তাঁর চিকিৎসক স্ত্রী, শ্বশুর, শাশুড়ি  , প্রতিবেশী ও মৃত্যুর সার্টিফিকেট দেওয়া হোমিও চিকিৎসক সহ এগারো জনের নামে সরাসরি খুন, খুনের ষড়যন্ত্র ও  প্রমাণ লোপাটের ধারায় তদন্ত শুরু করল বহরমপুর থানার পুলিশ ।বৃহস্পতিবার দুপুরে বহরমপুরের (Berhampore)  ইন্দ্রপ্রস্থ এলাকায় তদন্তকারী পুলিশ অফিসাররা  প্রয়াত চিকিৎসকের শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা ঘরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।

Dr Anirban Datta Investigation  অনির্বাণ দত্তের স্ত্রী ডাক্তার অর্চিতা ব্যানার্জি এবং অনির্বাণ দত্তের শ্বশুর, শাশুড়িকে  জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আগামী কাল অন্যান্য অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বহরমপুর থানায় ডেকে পাঠানো হয়েছে। অনির্বাণ দত্তের শ্বশুর  শান্তব্রত ব্যানার্জি পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের কথা স্বীকার করে বারবার অভিযোগ অস্বীকার করার চেষ্টা করেন।

Dr Anirban Datta Investigation-এ নয়া মোড় আসে ৩ জুলাই। দায়ের হয় FIR

Dr Anirban Datta Investigation   চিকিৎসক অনির্বাণ দত্তের রহস্য মৃত্যুতে নয়া মোড় আসে ৩ জুলাই । ৩ তারিখ  বহরমপুর থানায় দায়ের হয়েছে  এফআইআর। ২৫ শে জুন বহরমপুর ইন্দ্রপ্রস্থ এলাকায় তাঁর বর্তমান  শ্বশুরবাড়ি থেকে মৃতদেহ উদ্ধার হয় ডাক্তার  অনির্বাণ দত্তের।  শ্বশুড়বাড়ির কাছেই  একটি নার্সিং হোমে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকের দেহ। তবে তাঁর  মৃত্যুর শংসাপত্রদেন স্থানীয় এক হোমিও চিকিৎসক। ঐ দিন দুপুরেই বহরমপুরের খাগড়াঘাট শ্মশানে শেষকৃত্য হয়। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের ( Murshidabad Medical College & Hospital )  সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এই চিকিৎসক।  বুধবার  বহরমপুর থানায় ( Berhampore Police Station)  লিখিত অভিযোগ  জমা  করেছেন ডাক্তার অনির্বাণ দত্তের প্রাক্তন স্ত্রী শর্মী চ্যাটার্জি। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের হয়েছে এফআইআর। প্রাক্তন স্ত্রীর পক্ষ থেকে তরুণ চিকিৎসকের মৃত্যু নিয়ে তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে । 

২৭ তারিখ বহরমপুর থানায় লিখিত অভিযোগ জমা দেন ডাক্তার দত্তের প্রাক্তন স্ত্রী শর্মী চ্যাটার্জি। তাঁর  অভিযোগ ছিল,  প্রয়াত চিকিৎসকের  ছেলেকে কোন রকম পারলৌকিক শেষকৃত্যের সুযোগটুকু পর্যন্ত করতে দেওয়া হয়নি। তবে ৩ জুলাই নতুন করে জমা হয় অভিযোগ। এবারের অভিযোগে সরাসরি প্রশ্ন তোলা হয়েছে, তরুণ চিকিৎসকের মৃত্যু নিয়ে। অভিযোগে নাম থাকা ১১ জনের নামে দায়ের হয়েছে এফআইআরও।