CM Berhampore মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) ভাঙ্গন সমস্যা নিয়ে মুখ খুললেন। বৃহস্পতিবার বহরমপুর স্টেডিয়ামে (Berhampore Stadium) তিনি বলেন, ”মুর্শিদাবাদ ও মালদায় গঙ্গা, পদ্মা ভাগীরথী ভাঙন সমস্যা । ১২ হাজার ১১৬ বিঘা জমি তলিয়েছে।” তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের দিকে অভিযোগ তুলে বলেন, ”ভাঙন রোধের জন্য ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার পরিকল্পনা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। সম্মতি পায় নি। কেন্দ্র সরকারের কাছ থেকে প্রাপ্য টাকা বন্ধ।”
CM Berhampore দাবি করেন, ৯০০ কোটি টাকা খরচ করে ১৮৯ টি কাজ সম্পন্ন। ধূলিয়ান ও সামসেরগঞ্জে ৯৬ কোটি টাকা খরচ করে ৬ টি নদী ভাঙন রোধের প্রকল্পে কাজ চলছে।
রাজ্য সরকারের ১৩৬ কোটি টাকায় ১৭ টি স্কিম চলছে নদী ভাঙন রুখতে।
আরও পড়ুনঃ Mamata Berhampore জেলাবাসী কী চান মুখ্যমন্ত্রীর কাছে?
CM Berhampore এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন,
CM Berhampore • আমাদের পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ করেন বিভিন্ন জায়গায়। তাঁদের উপর অত্যাচার হচ্ছে। বাংলাদেশি তকমা দেওয়া হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিক ৩০ লক্ষ ফিরেছে। প্রত্যেককে ৫ হাজার করে দেওয়া হচ্ছে। শ্রমশ্রীর মাধ্যমে কর্মশ্রীতে কাজ। ১০ হাজারকে স্কিলের ট্রেনিং দিয়ে কাজে।
মুর্শিদাবাদ, মালদায় জন্মালে বাংলাদেশি বলা হচ্ছে।
• বাংলা বিদ্বেষী বিজেপি। বাংলাকে পছন্দ করে না। তাই বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথকে অপমান করেন।
• কোনও ডিটেনশন ক্যাম্প বাংলায় হবে না। বিজেপি কান খুলে শুনে নাও।
• নিজের নাম ভোটার লিস্টে তুলবেন। আমি এখনও তুলিনি।
• কোথাও সার্ভার ডাউন করে দিচ্ছে, একটা নাম তুলতে অন্য নাম তুলছে।
হেয়ারিং -এ ডাকলে যাবেন। নাম কেটে দিক আমরা চাই না। প্রতি বুথে ক্যাম্প করতে বলেছি যাতে ভালো করে ফর্ম ফিলাপ করতে পারেন। হেয়ারিং-এ ডাকলে আপনি যাবেন। আমরা আপনাদের সাহায্য করবো। আমরা প্রত্যেকটা বুথে ক্যাম্প করতে বলেছি। আমরা বুথে বুথে ‘মেআই হেলপ ইউ’ বলে বুথ ক্যাম্প হবে। সেই ক্যাম্পে গিয়ে বলবেন আমার এটা সমস্যা আছে করে দেন। সরকার সরকারি কাজ করবে, পার্টি পার্টির কাজ করবে।
CM Berhampore বিজেপিকে শূন্য করে দিন
CM Berhampore এসআইআর করে বিজেপি আরও গেছে, যেটুকু ছিল সেটুকুও যাবে। বিজেপিকে শূন্য করে দিন।
CM Berhampore ওয়াফক নিয়ে প্রচারে কান দেবেন না। নির্দলদের ভোট দেবেন না।
এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিন।
CM Berhampore মুর্শিদাবাদে সাগরদিঘিতে ৬৬০ মেগাওয়াট সুপার ক্রিটিকাল পাওয়ার ইউনিট। উত্তরপূর্ব ভারতে সব থেকে বড় সুপার ক্রিটিকাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে। ২০১৭ সালে ঘোষণা করেছিলাম। সম্পূর্ণ হয়েছে। ১০ ডিসেম্বর থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। ১৬ লক্ষ পরিবার নতুন করে বিদ্যুৎ পাবেন। ২৬ হাজার কর্মসংস্থান।













