Beldanga Cauliflower সপ্তাহ দুই আগে একটি ফুলকপি পাইকারি বাজারে ১০-১২ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। নতুন বছরের শুরু থেকে দর কমতে শুরু করে। এখন দাম কমে পাইকারি বাজারে ১-২ টাকায় এসে ঠেকেছে। ক্রেতার অভাবে জমিতেই থেকে যাচ্ছে প্রচুর ফুলকপি। চাষিরা জানাচ্ছেন, জমি থেকে কপি তুলে যানবাহনের ভাড়া দিয়ে পাইকারি বাজারে আনতে যে খরচ হয়, তা বিক্রি করে উঠছে না। লাভের আশা তো দুরের কথা, খরচটুকুও উঠছে না। কপি চাষি Farmer আদম কোনাই বলেন, “প্রতি কপিতে ৮-১০ টাকা খরচ হয়েছে। এখন পাইকারি বাজারে দাম মাত্র ১-২ টাকা। কীভাবে আমরা এই ক্ষতি সামলাবো?”
Beldanga Cauliflower একই অভিযোগ করেন মস্তাকিম সেখ। তিনি বলেন, “কপির ফলন ভালো হলেও ক্রেতার অভাবে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে।”
বেলডাঙার Beldanga লক্ষণ কোনাই নামে এক চাষি বলেন, “আমাদের এত পরিশ্রমের ফল মাঠেই নষ্ট হচ্ছে। গরু-ছাগলের খাবার হিসেবেও অনেকেই নিচ্ছেন, কিন্তু তাতে চাষের খরচও উঠছে না।”
Beldanga Cauliflower মাখন কোনাই নামে এক চাষি বলেন, “এভাবে চাষ করে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে উঠেছে। প্রশাসনের উচিত আমাদের দিকে নজর দেওয়া।” জয়নাল আবেদিন বলেন, “দাম কমার কারণে আমরা খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। একেবারে ক্ষতির মুখে পড়েছি।” রফিকুল ইসলাম জানান, “মাঠে কপি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আমাদের দিকে প্রশাসনের দৃষ্টি দেওয়া উচিত।” বেলডাঙার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যাচ্ছে, বিঘার পর বিঘা জমিতে ফুলকপি নষ্ট হচ্ছে। চাষিরা হতাশ হয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।