মধ্যবঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ জেল হেফাজতে থাকা রানীনগর ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিকে দেখতে লালবাগ উপ সংশোধনাগারে হাজির প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী। সেখানে গিয়ে কংগ্রেস সভাপতির সাথে দেখা করা নিয়ে জেল কর্তৃপক্ষের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করলেন অধীর।
৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার কংগ্রেস ও বামেদের বিজয় সমাবেশে ছিল রানীনগরে। সেই সমাবেশকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যায় রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে রানীনগর। থানা ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে বাম কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রানীনগর ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি কুদ্দুস আলী সহ মোট ৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শনিবার ধৃতদের লালবাগ কোর্টে তোলা হলে বিচারক কুদ্দুস আলী সহ চারজনকে ২ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন এবং বাকিদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার লালবাগ সংশোধনাগারে গিয়ে অধীর শীঘ্রই রানীনগর ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির কংগ্রেস সভাপতি বলেন, “খুব তাড়াতাড়ি কুদ্দুসকে জেল থেকে ছাড়াব। আর সেদিন রাতে যে পুলিশেরা মিথ্যে মামলার অভিযোগে গ্রেফতার করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধেও কোর্টে যাব।”