বিড়ি শ্রমিকদের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে নেই চিকিৎসা। রয়েছে বিল্ডিং, নেই চিকিৎসক। বন্ধ অরঙ্গাবাদ চেস্ট ক্লিনিক। জনগণের পরিষেবায় তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী অজিতকুমার পাঁজা এই বক্ষ নিরাময় কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছিলেন ১৯৭৫ সালে। সেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বেহাল দশা দেখে হতবাক খোদ শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেচারাম মান্না।
বিড়ি শিল্পের সমস্যা ও সমাধানের জন্য শুক্রবারই আলোচনা সভায় অংশ নেন তিনি। শনিবার সামসেরগঞ্জের নিমতিতায় জরাজীর্ণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি পরিদর্শন করলেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী। এদিন নিমতিতা বিড়ি কল্যাণ শ্রমিক হাসপাতাল ও তারাপুর সেন্ট্রাল হাসপাতাল পরিদর্শন করেন মন্ত্রী, সঙ্গে ছিলেন শ্রম দপ্তরের কর্ম কর্তা, জঙ্গিপুরের সাংসদ খলিলুর রহমান, ফরাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলাম। হাসপাতালের হাল দেখে দুঃখ প্রকাশ করেন মন্ত্রী। বিড়ি শ্রমিকরা যাতে চিকিৎসা পরিষেবা পেতে পারেন সেক্ষেত্রে হাসপাতাল পুনরায় চালুর লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রকে বিষয়টি জানাবেন বলেই আশ্বাস দেন।