মধ্যবঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ চব্বিশ ঘন্টার মধ্যেই পালটে গেল ছবি। গোষ্ঠীকোন্দল মিটল হুমায়ুনের ভরতপুরে।বিভেদ ভুলে একসাথেই রয়েছেন বলে দাবি বিধায়ক হুমায়ুন কবির ও ব্লক সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান ওরফে সুমন । বৃহস্পতিবার রাতে ভরতপুর বিধানসভার সালার থানার মালিহাটিতে ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবিরের অনুগামীদের সঙ্গে ভরতপুর ২ নম্বর ব্লক সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান ওরফে সুমন এর অনুগামীদের সংঘর্ষ ঘটে। এই ঘটনায় শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বিধায়ক এবং ব্লক সভাপতি ঘনিষ্ঠরা একে অপরের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। যদিও চিত্রটা বদলে গেল শুক্রবার দুপুরে সালার থানা থেকে প্রায় ঘণ্টা তিনেক আলোচনার পর । থানা থেকে বেড়িয়ে বিধায়ক হুমায়ুন কবির ও ভরতপুর ২ ব্লক তৃণমূল সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান ওরফে সুমন এমন ভাব নিলেন যেন কিছুই ঘটনা ঘটেনি । নেহাতই এক গ্রাম্য বিবাদ বলে দাবি করতে থাকলেন দুজনেই ।
এই নিয়ে বিরোধীরা কটাক্ষ করতেও ছাড়ছে না । জেলা কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাসের কটাক্ষ, রাতে দুই গোষ্ঠীর টি-২০ হল আর দিনের বেলায় থানার পুলিশের কড়া দাওয়াই-এ দুজনের অন্তরঙ্গের নাটক! মানুষ স্পষ্টই বুঝতে পারছে। জয়ন্তের দাবি, তৃণমূল দুই পক্ষের টি-২০’তে রেফারী পুলিশ। যদিও শুক্রবারও কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহতরা বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির কোন্দল ফের একবার কবুল করেছেন। গোটা ঘটনায় চাপানউতোর এলাকায়।