নিজস্ব প্রতিবেদনঃ চোখের সামনে ধ্বসে যাচ্ছে পার, নদীর জলে তলিয়ে যাচ্ছে জমি। গভীর রাতে আচমকা ভাঙন শুরু হওয়ায় দিশেহারা নদী পারের মানুষজন। তলিয়ে যাচ্ছে বসত ভিটে, তলিয়ে গিয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর তাঁবু। রাতের অন্ধকারে শুরু হওয়া ভাঙন থেকে বাঁচতে কোনরকমে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন স্থানীয়রা। ভাঙন আতঙ্কে আতঙ্কিত মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের নীমতিতা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ধানঘরা গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। গ্রামবাসীদের কথায়, ক মাস ধরে শুরু হওয়ায় ভাঙনের প্রকোপ বেড়েই চলেছে দিন দিন। যে কোন মুহূর্তে গোটা গ্রাম ধ্বসে জেতে পারে।
বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভাঙনে তলিয়ে যায় প্রায় ৩০ টিরও বেশি নৌকা। ভাঙনে বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রায় দশটিরও বেশি বাড়ি ভাঙার কাজ শুরু হয়। পরিবার পরিজন নিয়ে কোথায় গিয়ে আশ্রয় নেবেন, ভেবে কূল করতে পারছেন না গ্রামবাসীরা।
দাবি উঠছে, ভাঙন প্রবন এলাকা থেকে পুনর্বাসন করা হোক ক্ষতিগ্রস্তদের। দেওয়া হোক ত্রান। বাঁধানো হোক গঙ্গা পার। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য বলেন, উরধতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।