মধ্যবঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ “আমি কি বিধায়কের জন্য এসেছি ? “, জলঙ্গিতে পাল্টা প্রশ্ন সায়নী ঘোষের । এদিন জলঙ্গি বিডিও অফিসের সামনে সমাবেশ হয়। সমাবেশে ছিলেন তৃণমূলের বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভানেত্রী শাওনি সিংহ রায়, যুব সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রকি। মঞ্চে ছিলেন তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম বাপি সরকারও । তবে মঞ্চে দেখা যায় নি জলঙ্গীর বিধায়ক আব্দুর রাজ্জাককে।
সেই প্রশ্ন সামনে আসতেই কার্যত চটলেন সায়নী। সায়নী বলেন, “উস্কানি দেওয়া বন্ধ করুন। কেউ আসনে তাহলে কি কাজ থামছে ?” । সায়নী বলেন, বিধায়ক আসেন নি, আসতে পারেন নি। আমরা কথা বলে নেবো। এদিন জলঙ্গিতে জনসভায় উপস্থিত রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভানেত্রী সায়নী ঘোষ। ছিলেন তৃণমূলের বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভানেত্রী শাওনি সিংহ রায়, যুব সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রকি। মঞ্চে ছিলেন তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম বাপি সরকারও । তবে মঞ্চে দেখা যায় নি জলঙ্গীর বিধায়ক আব্দুর রাজ্জাককে।
রাজ্জাকের সাথে যুব নেতা রাকিবুল ইসলাম রকির রেষারেষি দীর্ঘদিনের। দুই গোষ্ঠীর বাকযুদ্ধ বারবার সামনে এসেছে। তার মধ্যেই পঞ্চায়েতের আগে এই সভায় আব্দুর রাজ্জাকের অনুপস্থিতি ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন। এদিন সভায় আসেন সায়নী। মঞ্চে উঠে গানও শোনা গেল নেত্রীর গলায়। বিজেপ’কে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন সায়নী।
সায়নীর কটাক্ষ, বিজেপি এখন ভারতীয় জোকার পার্টি। পঞ্চায়েতে ওদের জমানত বাজেয়াপ্ত হবে। তবে পঞ্চায়েত ভোটে দলের প্রার্থী কারা হবে তা নিয়েও মঞ্চ থেকে সরব হয়েছেন সায়নী। সায়নী বলেন, “যারা কাজ করে নি, মানুষের পাশে থাকে নি। তাঁরা যেন সুযোগ না পায়”। সায়নীর দাবি পঞ্চায়েতের একাংশ কাজ করেন নি। মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেয় নি। তারা পুনোরায় সুযোগ পেলে জেলার ব্যর্থতা।