শুধু আমেজে নয় , বরং চারদিকেই এখন উৎসবের ছটা। আলোড়িত হচ্ছে সার্বজনীন মানসিকতার সবাই।
এক বছর পর কিছু টা হলেও মনের মত পুজো উপভোগ করতে পেরে খুশি সকলেই। শহর যেনো একটু একটু করে পুরোনো ছন্দে ফিরছে।
পুজোর সাজ নিয়ে প্রতি বছর এক আলাদা আকর্ষণ থাকে। এ বছর ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মহিলা পুরুষ নির্বিশেষে সবাই এখন “fashionable” । ষষ্ঠী থেকে দশমী কোন দিন কেমন লুক হবে, সে সব আগে থেকেই ঠিক করে রাখে অনেকেই। তবে, সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে অষ্টমীর সাজ।
ফ্যাশন ডিজাইনারদের মতে , পুজোর যেসব আনুষ্ঠানিকতা তার জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরাই ভালো বিশেষ করে অষ্টমী তে । যেমন , অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় তাঁতের শাড়ি বা ঢাকায় জামদানী শাড়ী আটপৌরে করে পরা যায়। তার সাথে মানানসই গয়না । সোনার গয়না এখন তেমন পরা হয় না। এর বদলে অ্যান্টিক ধাঁচের গয়না ভালোই দেখাবে। দুই হাত ভরে পরা যায় কাঁচের চুড়ি।
পুজোর সাজের সঙ্গে চুলে তাজা ফুল থাকা চাই-ই। খোলা চুলে কানের পাশে গুঁজে দিতে পারেন যেকোনো তাজা ফুল। আর খোঁপায়ও তাজা ফুলের মালা জড়িয়ে নিতে পারেন। পুরুষ দের ক্ষেত্রে সকালে সাদা, হলুদ বা যে কোনো হালকা রঙের পাঞ্জাবি পরা যেতে পারে।
সকাল থেকে রাত, অষ্টমীর সাজ মানেই বাঙ্গালী সাজ।
সন্ধ্যাবেলা মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরতে যাওয়ার সময় ফিউশন সাজে নিজেকে সাজিয়ে তুলতে পারেন। যেমন, সিল্ক শাড়ি , হিল , কুর্তা , সিল্কি ফতুয়া, oxidised গয়না, ইত্যাদি। তাহলে আপনি কিভাবে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন অষ্টমী তে?