শেষ মুহুর্তের কাজ বাকি। কথা ছিল সন্ধ্যেবেলায় ঠাকুর নিতে আসবে পাশের পাড়ার পার্টির । কিন্তু শুক্রবার সকাল থেকে বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন বহরমপুর লাগোয়া ভাকুড়ীর মৃৎশিল্পী কাশী দাস। রাত পোহালেই শনিবার সরস্বতী পুজো। স্কুল , কলেজে, পাড়ায়, পাড়ায়, বাড়িতে বাড়িতে বাগদেবীর আরাধনা হবে। যদিও করোনা আবহে উৎসব আনন্দে কিছুটা ভাটা পড়েছে। বড় প্রতিমার বায়না নেই, ছোটো মৃন্ময়ী প্রতিমা তৈরীতেই এখন ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা। উপার্জনের আশায় শহর বহরমপুরের ভাগীরথীর পাড়ে গান্ধী কলোনি এলাকায় শিল্পীরা ব্যস্ত ছিলেন এই কটাদিন ।
বছরের এই সময়ে পাড়ার বহু মৃৎশিল্পী দুটো টাকা রোজগারের আশায় প্রতিমা তৈরী করে থাকেন। সময় মতো প্রতিমা গড়ার চিন্তাও রয়েছে শিল্পীদের মনে। ফলে, দিন রাত এক করে চলছে কাজ। তবে পুজোর আগের দিনে বৃষ্টিতে এই শেষ মুহূর্তে এসে কপালে চিন্তার ভাঁজ শিল্পীদের |