নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা ভাইরাস জনজীবনকে অনেকটা স্তম্ভিত করে দিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই দুর্যোগের সময়েও যাতে পড়ুয়ারা পিছিয়ে না যায় এবং অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম ভেঙে না পরে, সেজন্যই শুরু হয় অনলাইন পড়াশোনা ও ডিজিট্যাল ক্লাসরুম। তবে শহরাঞ্চলে পর্যাপ্ত নেট, অ্যান্দ্রয়েড ফোনের সুবিধা পেলেও গ্রামাঞ্চলে এই সুবিধা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত ছাত্র ছাত্রীরা। এই অনিশ্চয়তার মাঝে ৫ ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসের দিনে- শিক্ষকদের ভূমিকা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন অভিভাবকরা। অনেকেই বলছেন, সঠিক পরিবেশ না থাকলে শিক্ষার গ্রহণযোগ্যতা কমে যায়, এর ফল কতটা সুদূর প্রসারি হবে- তা নিয়েও প্রশ্ন থাকছেই। অনেকেই বলছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে পড়ুয়ারা বাড়িতে কতটা শিখছে- তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
ডিজিট্যাল প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত ক্লাস হলেও- স্কুল মিস করছে পড়ুয়ারা, মিস করছে স্কুলের পরিবেশ, শিক্ষকদের সাথে সরাসরি ইনটার্যাকশন। জা নিওয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকদের একাংশ।